তাক্বলীদের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা


“আল্লাহতায়া'লা তাঁর প্রিয়নবী (ﷺ)’র উম্মতের মাঝেই কেবল এই নেআমত তথা আশীর্বাদপূর্ণ সৌভাগ্য নসীব করেছেন যে আ’ইম্মায়ে মাযা’হিব (চারজন মাযহাবের ইমাম) এজতেহাদ প্রয়োগ করতে পেরেছেন এবং নিজেদের মাযহাবও প্রতিষ্ঠা করেছেন, আর সমগ্র মুসলমান সম্প্রদায় এসব মাযহাবের অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন। আল্লাহ পাক এক দিকে এ’তেক্বাদ-বিষয়ক শাস্ত্রের ইমামবৃন্দকে সৃষ্টি করেছেন এবং গোমরাহ/পথভ্রষ্ট, যিনদিক্ব, মুলহিদ ও শয়তান প্রকৃতির লোকদের দ্বারা এ’তেক্বাদ (আক্বীদা-বিশ্বাস)’কে কলুষিত হওয়া থেকে হেফাযত করেছেন, অপর দিকে তাঁর ধর্মের কলুষিত হওয়া রোধ করতে (চার) মাযহাবের ইমামবৃন্দকে  (رحمة الله) তিনি সৃষ্টি করেছেন। যেহেতু এই আশীর্বাদ খৃষ্ট ও ইহুদী ধর্মগুলোতে অস্তিত্বশীল ছিলো না, সেহেতু তাদের ধর্মগুলো বিকৃত হয় এবং খেলার বস্তুতে পরিণত হয়।



“ইসলামী উলামাবৃন্দের সর্বসম্মতি অনুসারে, রাসূলে খোদা (ﷺ)’র বেসাল শরীফ তথা পরলোকে খোদার সাথে মিলনপ্রাপ্তির চার শ বছর পর এজতেহাদ প্রয়োগ করার মতো সামর্থ্যবান আর কোনো গভীর জ্ঞানী আলেম পয়দা হননি।

_____________

কিতাবঃ ঈমান ও ইসলাম

মূল: মওলানা খালেদ আল-বাগদাদী  (رحمة الله)  

অনুবাদ: কাজী সাইফুদ্দীন হোসেন

 🌍 ইসলামী বিশ্বকোষ এপ্স।

https://play.google.com/store/apps/details?id=com.islamboi.rizwan]


Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন